কিছু মজার কৌতুক

জহিরুল ইসলাম জহির – লুকান, ডাবলিন, আয়রল্যান্ড

ভদ্রলোক ও মূর্খ বাক্তির মধ্যে কথা হচ্ছেঃ-
ভদ্রলোকঃ- এই যে ভাই, এই রাস্তাতা কি হাসপাতালের দিকে গেছে?
মূর্খবাক্তিঃ- ওই মিয়া রাস্তার কি অসুখ হইছে যে রাস্তা হাসপাতালের দিকে যাইব।
    শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে কথা হচ্ছেঃ-
শিক্ষকঃ- বলত, মিথুন গাছ থেকে পরল এটা কোন পদ?
ছাত্রঃ-বিপদ স্যার।
    অনেকদিন পর দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছেঃ-
১ম বন্ধুঃ- বন্ধু তোমার ব্যবসা কেমন চলছে?
২য় বন্ধুঃ-আরে বন্ধু ব্যবসা তো এখন পা হতে মাথায় উঠেছে।
১ম বন্ধুঃ-মানে?
২য় বন্ধুঃ-আরে বোজলে না? আগে করতাম জুতার ব্যবসা এখন করি টুপির ব্যবসা।
    শিক্ষকঃ- মক্লেছ তুমি তো দেখছি প্রতিদিনেই দেরি করে আসছ।
মক্লেছঃ- কি করব স্যার, আমি প্রতিদিনই স্কুলের সামনে এলে দেখি, রাস্তার ধারে লেখা আস্তে চলুন, সামনে স্কুল।
    এক সন্ত্রাসি ধরা পরার ভয়ে তার সাথীদের আস্তানার কথা অকপট বলে দিল পরে থানায় তারা একত্রিত হবার পর অন্যান্য সন্ত্রাসী বলল, তুই আমাদের কথা এভাবে বলে দিলি?
১ম সন্ত্রাসীঃ- কি করব, কথা ছিল যেখানে যাই একসাতে মরব।
    একই রিক্সায় চরে তিন বন্ধু যাচ্ছিলেন সিনেমা দেখতে। পথের মধ্যে দাড়িয়ে ছিলেন একজন ট্রাফিক পুলিশ।
রিকশাওয়ালাঃ- ভাইজানেরা নাইমা পরেন সামনে ট্রাফিক পুলিশ।
১ম জনঃ-আরে যা বেটা, ট্রাফিক আমাদের মামা লাগে সে কিছু করবেনা।
ট্রাফিক পুলিশ এর কাছে যেতেই পুলিশ রিকশাও্লাকে এক থাপ্পর মারল।
রিকশাওালাঃ- ভাইজানেরা হুদাহুদি আমারে একটা থাপ্পর খাওইলেন।
২য় জনঃ-আরে বেটা ট্রাফিক পুলিশ আমাদের মামা লাগে তোর তো আর মামা না।
    মাঃ ইতিহাস পরীক্ষায় কত পেয়েছ??
ছেলেঃ পাইনে
মাঃ কেন??
ছেলেঃ কী করবো আমার জন্মের আগেড় সব ঘটনা যে লিখতে বলছে।
    এক লোক ঘড়ীর দোকানে গিয়েছে ঘড়ী মেরামত কড়তে সে
দোকানদারকে জিজ্ঞেস করল এঈ যে ভাই এটা মেরামত করতে কত লাগবে?
দোকানদারঃ আপনি যতো দিয়ে কিনেছেন তার অর্ধেক।
লোকঃ আমি এটা ১৬ ঘুষি মেরে কিনেছি।
    ১ম ব্যক্তিঃ কয়টা বাজে?
২য় ব্যক্তি: (কথা না বলে) মাড়লো ঘুষি
১ম ব্যক্তি একেবারে ড্রেনে গিয়ে পড়ল
জনৈক দোকানদার বলল আরে ভাই উনি কম কথা বলতে ভালবাসেন। টাঈ সব কিছু কাজ দ্বারা বুজাতে চান। মানে এখন ১ টা বাজে
১ম ব্যক্তি ঃ ভাগ্যিস ১২ টা বাজেণী ।
    বিমর্ষ এক লোক একটি রেস্টুরেন্ট এ গিয়ে বসলেন , এক গ্লাস লাচ্ছি দিতে বললেন ওয়েটার কে । অন্য দিনের চেয়ে একটু তাড়াতাড়ি চলে এল লাচ্ছির গ্লাস । খাবার আগে ভাবলেন বাইরের দুনিয়াটাকে একটু ভালো করে দেখবেন । টেবিল এ ফিরে দেখলেন তার লাচ্ছির গ্লাস অন্য আর একজনের হাতে তিনি বেশ আয়েশ করে তাঁর সেই গ্লাস থেকে লাচ্ছি খাচ্ছেন । এই দৃশ্য দেখে তিনি চেয়ার এ বসে কাঁদতে শুরু করলেন । সামনের লোকটি বিব্রত হয়ে বললেন প্লিজ কাঁদবেন না, এক গ্লাস লাচ্ছিই তো আমি আপনাকে দুই গ্লাস লাচ্ছি কিনে দিচ্ছি। শুনে তিনি বললেন আমি সেজন্য কাঁদছি না। তাহলে? জানতে চাইল অই লোকটি । তিনি বলতে শুরু করলেন ঘুম থেকে উঠেই বউ এর সঙ্গে বিরাট ঝগড়া হল ; বাস এ মানিব্যাগ ছিনতাই হল; অফিসে গিয়ে দেখি চাকরি ছলে গেছে ; বাড়িতে এসে দেখি বউ বাপের বাড়ি চলে গেছে … এত কিছুর পর ত্যক্তবিরক্ত হয়ে রেস্টুরেন্ট এ এসে বিষ খাব বলে লাচ্ছির সঙ্গে বিষ মিশিয়েছি ,… সেটাও আপনি খেয়ে ফেললেন?
আমার তো কপাল টাই খারাপ !!!!!!!!
    ওই বেটারে ধর ! কতবড় নেমকহারাম ! আমার দোকান থেইকা অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র কিন্না আমার দোকানে আগুন জ্বালাইয়া দিছে! পিটা হালা রে …
আপনি আমাকে ভূল বূঝছেণ । আগুণ ণা জ্বালালে অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র টা টেস্ট করব কীভাবে ?
    কীরে এই লোক এইহানে মরার মতো ঘুমাই তাসে কেন ? হের কী হইছে ?
আর কৈয়েণ না ওস্তাদ । এই লোক ঘুমের ঔষোড কিনতে আইসা একটা খাইয়া টেস্ট করছিলো ওহন নাক ডাইকা ঘুমাই তাসে

সংগ্রহিত

SHARE THIS ARTICLE