ওবায়দুর রহমান রুহেল- ডোনেগাল প্রতিনিধিঃ আয়ারল্যান্ডে বহুল আলোচিত ডেবেনহ্যাম কোম্পানীর বিতর্কিত সীদ্ধান্তের কারণে চাকুরিচ্যুত হয়েছেন ২০০০ কর্মী।প্রতিষ্ঠানটি কভিড-১৯ মহামারীর অজুহাত দেখিয়ে সব ধরনের ব্যবসা গুটিয়ে ফেলেছে ও আয়ারল্যান্ডে বিভিন্ন কাউন্টিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ১১টি বিক্রয় শোরোম স্থায়ীভাবে বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে।চাকুরি হারিয়ে অসহায় বেকার কর্মীরা রাস্তায় বিক্ষোভ প্রদর্শন করছেন এতে করে সরকারী হস্তক্ষেপ কামনা করে অনেক রাজনীতিবিদ ও ট্রেড ইউনিয়নের নেতারা বিবৃতি দিয়েছেন।সম্প্রতি বিভিন্ন কাউন্টির নির্বাচিত টিডিরা এই ইস্যুতে সরব হয়েছে, তারা সমস্যার সমাধানে সরকারকে এগিয়ে আসার উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন। পিপল বিফোর প্রোফিট টিডি মিক ব্যারি মনে করেন গত মাসে কোম্পানিটি ব্যবসা গুটিয়ে নেয়ার পর থেকে তাদের কর্মীদের চাকুরী বাঁচাতে সরকারকে ১৯ মিলিয়ন ইউরো খরচ করতে হবে। তিনি বলেন ডেবেনহ্যামের অর্ধেক মালিকানা রয়েছে ব্যাংক অব আয়ারল্যান্ডের যেখানে ১২.৫% হারে কর্পোরেট ট্যাক্স পরিশোধ করা হয় এবং গতবছর ৯৫ মিলিয়ন কর্পোরেট ট্যাক্স আদায় করেছে যা চাকুরির বাঁচানোর জন্য খরচকৃত ১৯ মিলিয়ন ইউরোর তুলনায় ৫ গুণ বেশী।
ডেবেনহ্যাম শ্রমিক নেতা মিসেস স্টিয়ার্ড জেনী বলেন, আমরা বিভিন্ন কাউন্টিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ব্যাংক অব আয়ারল্যান্ডের প্রতিটা শাখার সামনে দাড়িয়ে প্রতিবাদ সমাবেশ করে যাব।তিনি বলেন কোম্পানিটি এখনো আমাদের বোনাস পরিশোধ করেনি। মিসেস জেনী বলেন আমরা পূর্বের বোনাস দাবি করছিনা তবে সম্প্রতি ট্রেড ইউনিয়নের সাথে সমোঝোতার মাধ্যমে পরিশোধযোগ্য অর্থের দাবী জানাচ্ছি।এটি দুই সাপ্তাহের বাধ্যতামূলক ভাতা সাথে আরও দুই সপ্তাহ যোগ হয়েছে
সুতরাং এটা খুব বড় টাকার অংক নয়।মিসেস জেনি উক্ত কোম্পানিতে গত ২৪ বছর ধরে কাজ করে আসছেন তিনিও নিজেও বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত।
সূত্র আইরিশ এক্সামিনার
ডেবেনহ্যাম শ্রমিক নেতা মিসেস স্টিয়ার্ড জেনী বলেন, আমরা বিভিন্ন কাউন্টিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ব্যাংক অব আয়ারল্যান্ডের প্রতিটা শাখার সামনে দাড়িয়ে প্রতিবাদ সমাবেশ করে যাব।তিনি বলেন কোম্পানিটি এখনো আমাদের বোনাস পরিশোধ করেনি। মিসেস জেনী বলেন আমরা পূর্বের বোনাস দাবি করছিনা তবে সম্প্রতি ট্রেড ইউনিয়নের সাথে সমোঝোতার মাধ্যমে পরিশোধযোগ্য অর্থের দাবী জানাচ্ছি।এটি দুই সাপ্তাহের বাধ্যতামূলক ভাতা সাথে আরও দুই সপ্তাহ যোগ হয়েছে
সুতরাং এটা খুব বড় টাকার অংক নয়।মিসেস জেনি উক্ত কোম্পানিতে গত ২৪ বছর ধরে কাজ করে আসছেন তিনিও নিজেও বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত।
সূত্র আইরিশ এক্সামিনার